জুলাইয়ের আহতদের দেখতে হাসপাতালে ইশরাক হোসেন

জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। শনিবার (৭ জুন) রাত ৮টার দিকে আহতদের জন্য উপহার নিয়ে রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) যান তিনি। সেখানে চিকিৎসাধীন জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করেন।
এই হাসপাতালের একটি ওয়ার্ডে ২৯ জন এবং আরেকটি ওয়ার্ডে ১৯ জন আহত জুলাই যোদ্ধা ভর্তি রয়েছেন। এসময় কাজী জাবের নামে এক জুলাই যোদ্ধা বলেন, ঈদে কেউ কোনো খোঁজ নেননি। আমাদের রক্তের ওপর দিয়ে হওয়া উপদেষ্টারা এখন আরাম আয়েশে ঘুরছেন, ঈদের আনন্দ করছেন। আর আমরা এখনো হাসপাতালে কাতরাচ্ছি। আমাদের কোনো খোঁজ নেওয়ারও দরকার মনে করেন না তারা। এমনকি এই ঈদের দিনেও নষ্ট খাবার দেওয়া হয়েছে।
নাদিম হাসান নামে একজন বলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কি করলাম। মাসের পর মাস হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। আর তারা এখন ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর। নতুন দল নিয় ব্যস্ত। আমাদের কথা ভাবার সময় কই!
আরেকজন জুলাই যোদ্ধা আইয়ুব হোসেন বলেন, তাদের আর কি চাই? তারা তো উপদেষ্টা হয়েছেন। তাদের কি আর আমাদের কথা ভাবার সময় আছে। যারা জুলাই বেচে খাচ্ছে জুলাই তাদের ছাড়বে না।
আহতদের অভিযোগ শুনে হতাশা প্রকাশ করেন ইশরাক হোসেন। একই সাথে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে এই সরকার, তারা ব্যস্ত লুটপাট নিয়ে। এই বীর যোদ্ধাদের কোনো খবর নেয় না, এই ঈদের দিনেও তাদের কোনো খোঁজ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি তারা।
আর ছাত্র উপদেষ্টারা আছেন, তাদের রাজনৈতিক দল গোছানো নিয়ে। আর এই জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে তাদের কোনো ভাবনা নেই। জুলাই ফাউন্ডেশনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন ইশরাক হোসেন।
Parisreports / Parisreports

জুলাইয়ের আহতদের দেখতে হাসপাতালে ইশরাক হোসেন

ফিরোজায় কাটবে খালেদা জিয়ার ঈদ

চলতি মাসেই নিবন্ধনের জন্য আবেদন করবে এনসিপি

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

নিবন্ধন ফিরে পেলো জামায়াত

মঞ্চেই তর্কে জড়ালেন বিএনপির দুই নেতা

আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না: সারজিস

দিল্লি নয় পিন্ডি নয় সবার আগে বাংলাদেশ

বুধবার সকালে মুক্তি পাচ্ছেন জামায়াত নেতা আজহার

নাতির বয়সী অনেককে উপদেষ্টা করায় ভুল

সন্ধ্যায় বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের সঙ্গে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র
